১। কম্পিউটার কী?
উত্তর:
কম্পিউটার
শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র। কম্পিউটার
হচ্ছে এমন একটি ইলেক্ট্রনিক
যন্ত্র যা মানুষের দেওয়া
তথ্যকে কাজে লাগিয়ে দ্রুত
গতিতে এবং নির্ভুলভাবে কাজ
করে ও তার সঠিক
ফলাফল প্রদান করে।
২। কম্পিউটারের জনক বলা হয়
কাকে এবং কেন?
উত্তর:
ইংল্যান্ডের
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক
চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। চার্লস
ব্যাবেজের অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিনের পরিকল্পনার সাথে আধুনিক কম্পিউটারের
ধারণার অনেক মিল ছিল। এজন্য
চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
৩। বিশ্বের প্রথম গণনা যন্ত্র
কোনটি? যন্ত্রটি সম্পর্কে যা জান লেখ।
উত্তর:
বিশ্বের
প্রথম গণনা যন্ত্র হচ্ছে
অ্যাবাকাস। চীন
দেশে সর্বপ্রথম অ্যাবাকাস যন্ত্রটি আবিষ্কৃত হয়। এই
যন্ত্র দিয়ে দ্রুত যোগ,
বিয়োগ, গুণ, ভাগ করা
যেত। এই
যন্ত্রটির ধারণা থেকেই মানুষ
কম্পিউটার যন্ত্রের স্বপ্ন দেখেছিল।
৪। প্রয়োগ ক্ষেত্রের উপর
ভিত্তি করে কম্পিউটার কত
প্রকার ও কী কী?
উত্তর:
প্রয়োগ ক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে
কম্পিউটার দুই প্রকার।
যথা:
ক) সাধারণ কম্পিউটার খ) বিশেষ কম্পিউটার
৫। কাজের
প্রকৃতি অনুযায়ী কম্পিউটার কত প্রকার এবং
কী কী?
উত্তর:
কাজের
প্রকৃতি অনুযায়ী কম্পিউটার তিন প্রকার ।
যথা-
ক) অ্যানালগ কম্পিউটার খ)
ডিজিটাল কম্পিউটার গ)
হাইব্রিড কম্পিউটার
৬। আকার,
আকৃতি ও ক্ষমতা অনুযায়ী
ডিজিটাল কম্পিউটার কত প্রকার এবং
কী কী?
উত্তর: আকার,
আকৃতি ও ক্ষমতা অনুযায়ী
ডিজিটাল কম্পিউটার চার প্রকার যথা:
ক) সুপার কম্পিউটার খ.
মেইনফ্রেম কম্পিউটার
গ) মিনি কম্পিউটার
ঘ)
মাইক্রো কম্পিউটার
৭। কম্পিউটার
সংগঠন বলতে কী বুঝ?
উত্তর:
কম্পিউটার
একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র। কম্পিউটার
এর সাথে ইনপুট ইউনিট,
আউটপুট ইউনিট এবং সিস্টেম
ইউনিটের পারস্পারিক সংযুক্ত অবস্থাকেই কম্পিউটার সংগঠন বলা হয়।
৮।
কম্পিউটার সংগঠনের
প্রধান অংশগুলো কী কী?
উত্তর:
কম্পিউটার
সংগঠনের প্রধান অংশগুলো হচ্ছে:
১। ইনপুট
অংশ
২। কেন্দ্রীয়
প্রক্রিয়াকরণ অংশ
ক.
গাণিতিক/ যুক্তি অংশ খ.
নিয়ন্ত্রণ অংশ গ.
স্মৃতি অংশ
৩। আউটপুট
অংশ
৯। সি পি ইউ
(ঈচট) কী? এর অংশসমূহের
নাম লিখ?
উত্তর:
ঈচট
এর পূর্ণ নাম হলো
ঈবহঃৎধষ চৎড়পবংংরহম টহরঃ- যায় অর্থ
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশ। কম্পিউটারের
প্রসেসরকেই মূলত ঈচট বলা
হয়।
সি.পি.ইউ এর
তিনটি অংশ রয়েছে।
যথা:
ক) গাণিতিক যুক্তি
ইউনিট খ)
নিয়ন্ত্রণ বা কন্ট্রোল ইউনিট গ)
মেমরি বা স্মৃতি।
১০। সেকেন্ডারি স্টোরেজ ইউনিট বলতে কী
বুঝ? উদাহরণ দাও?
উত্তরঃ প্রাথমিক
স্মৃতিতে প্রক্রিয়াজাত তথ্যসমূহকে স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য যে ইউনিট
ব্যবহৃত হয় তাকে সেকেন্ডারি
স্টোরেজ ইউনিট বলে।
উদাহরণ: হার্ডডিক্স, ফ্লপিডিক্স, ম্যাগনেটিক টেপ, সি ডি
রম ইত্যাদি।
১১। কম্পিউটার সফ্টওয়্যার বলতে কী বোঝ?
উত্তর:
কম্পিউটার
সফ্টওয়্যার হচ্ছে একটি অদৃশ্য
শক্তি। সফ্টওয়্যার
হচ্ছে একাধিক কম্পিউটার প্রোগ্রামের
সমষ্টি যার সাহায্যে কম্পিউটার
চালানোর সময় বিভিন্ন ধরনের
নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
১২। সফটওয়্যার কত প্রকার ও
কী কী?
উত্তরঃ কম্পিউটার
সফটওয়্যার প্রধানত দুই ধরনের যথাঃ ১.
সিস্টেম সফটওয়্যার ২. এ্যাপ্লিকেশন
সফটওয়্যার
১৩। সিস্টেম সফ্টওয়্যার কাকে বলে? উদারণ
দাও।
উত্তর:
কম্পিউটারকে
কাজ করার উপযোগী করে
তোলার জন্য যে সফটওয়্যারগুলো
তৈরি করা হয়েছে তাদেরকে
সিস্টেম সফটওয়্যার বলে। যেমনঃ
উইন্ডোজ ঢচ, উইন্ডোজ ৭
ইত্যাদি।
১৪। এ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার কাকে বলে? উদারণ
দাও।
উত্তর:
কম্পিউটারে
বিশেষ বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনার
জন্য যেসব সফটওয়্যার ব্যবহার
করা হয় তাদেরকে এ্যাপ্লিকেশন
সফটওয়্যার বলে। যেমনঃ
লেখার কাজের জন্য এম
এস ওয়ার্ড, হিসাব নিকাশের জন্য
এম এস এক্সেল ইত্যাদি।
১৫। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বলতে কী বোঝ?
উত্তর:
কম্পিউটারের
যে কোন যন্ত্র বা
যন্ত্রাংশ যা আমরা হাত
দিয়ে স্পর্শ করতে পারি
সেসব যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকে
হার্ডওয়্যার বলে। এটি
কম্পিউটারের শারীরিক কাঠামো গঠন করে।
১৬। কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের কয়টি অংশ ও
কী কী?
উত্তর:
কম্পিউটারের
সংগঠনের উপর ভিত্তি করে
কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে ৩ ভাগে ভাগ
করা হয়েছে। যথা:
১। ইনপুট
ডিভাইস ২। সিস্টেম
ডিভাইস ৩। আউটপুট
ডিভাইস।
১৭। ইনপুট ডিভাইস কী?
গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইসগুলোর নাম
লেখ।
উত্তর:
ইনপুট
ডিভাইস: কম্পিউটারের কাজ করার সময়
প্রয়োজনীয় তথ্য এবং নির্দেশনা
দেওয়া হয়। এ
তথ্য বা নির্দেশনা দেওয়ার
জন্য যে যন্ত্র বা
যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয় তাদেরকে
ইনপুট ডিভাইস বলে।
কয়েকটি
ইনপুট ডিভাইসের নাম হলো: কী
বোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, বারকোড
রিডার, লাইটপেন, জয়স্টিক ইত্যাদি।
১৮। উপাত্ত ও তথ্য
কী?
উত্তর:
উপাত্ত
হলো তথ্যের খ- রূপ। আর
তথ্য হলো কোনো বিষয়
সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারনা এবং যা
সাজানো ও অর্থপূর্ণ অবস্থায়
থাকে। বলা
যায় উপাত্ত ও তথ্য
একে অন্যের পরিপুরক।
১৯। যোগাযোগ কী?
উত্তর:
দুই
বা ততোধিক ব্যক্তির মধ্যে
তথ্য বা ভাবের আদান-প্রদানকে যোগাযোগ বলে। যদি
এটি একদিক থেকে সংঘটিত
হয় তাহলে তা হবে
একমুখী যোগাযোগ। আর
যদি দুই দিক থেকে
সংঘটিত হয় তাহলে তা
হবে দ্বিমখী যোগাযোগ।
২০। প্রযুক্তি কী?
উত্তর: প্রকৃতপক্ষে
প্রযুক্তি হচ্ছে বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলোর
ব্যবহারিক প্রয়োগ। বিজ্ঞানের
নানা আবিষ্কারকে কাজে লাগিয়ে নতুন
কোন কিছু তৈরি করা
এবং জীবনযাত্রার মানকে আরো উন্নত
করাই হলো প্রযুক্তি।
২১। তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তি কাকে বলে?
উত্তর:
সংগৃহীত
ডেটা বা উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণ,
প্রয়োজন মত সাজানো বা
অর্থপূর্ণ অবস্থা তৈরি, সংরক্ষণ
এবং তা এক প্রান্ত
থেকে অন্য প্রান্তে প্রেরণের
জন্য যে বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলোর
ব্যাবহারিক প্রয়োগ ঘটানো হয়
তাকে তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তি বলে।
২২।
সিস্টেম ইউনিট
কী? সিস্টেম ইউনিটের ৪টি যন্ত্রের নাম
লেখ।
উত্তর:
কম্পিউটারে
যে অংশ বাক্স্রের মতো
দেখতে কেসিং এর মধ্যে
স্ক্রুর সাহায্যে বিভিন্ন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ
লাগানো থাকে। এ
সকল যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ
নিয়ে গঠিত সম্পূর্ণ ইউনিটটি হলো
সিস্টেম ইউনিট। এটি
কম্পিউটারের প্রধান ও সর্বাপেক্ষা
গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সিস্টেম
ইউনিটের ৪টিযন্ত্রের নাম হলো: মাদারবোর্ড, প্রসেসর, হার্ডডিক্স, র্যাম।
২৩। আউটপুট ডিভাইস কী
? গুরুত্বপূর্ণ আউটপুট ডিভাইসের নাম
লেখ।
উত্তর:
ইনপুট
করা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের পর
ফলাফল প্রকাশ করার কাজটি
করা হয় আউটপুট ইউনিটে। প্রক্রিয়াকরণের
কাজ শেষ হবার পর
যেসব যন্ত্রের সাহায্যে ফলাফল পাওয়া যায়
সেসব যন্ত্রকে আউটপুট ডিভাইস বলে।
কয়েকটি
আউটপুট ডিভাইস হলো: মনিটর,
প্রিন্টার, প্লোটার, স্পিকার ইত্যাদি।
২৪। রম ও র্যাম বলতে কী
বুঝ?
উত্তর: রম
: কম্পিউটারের প্রধান স্মৃতি জবধফ
ঙহষু গবসড়ৎু কে সংক্ষেপে
রম( জঙগ) বলে। রম কম্পিউটারের
স্থায়ী মেমোরি।
র্যাম : কম্পিউটারের প্রধান
স্মৃতি জধহফড়স অপপবংং গবসড়ৎু কে
সংক্ষেপে র্যাম বলে। এটি
কম্পিউটারের অস্থায়ী মেমোরি যেখানে কম্পিউটার
বন্ধ করে দিলে বা
বিদ্যুৎ চলে গেলে র্যামে জমা থাকা
তথ্য মুছে যায়।
২৫। মাদার বোর্ড ও
প্রসেসর কী?
উত্তর:
মাদারবোর্ড:
সিস্টেম ইউনিটের মধ্যে একটি বড়
বোর্ড থাকে। এই
বোর্ডে বিভিন্ন সার্কিট এবং স্লট থাকে। যা
বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে,
একে মাদার বোর্ড বলে।
প্রসেসর:
প্রসেসর বা মাইক্রো প্রসেসর
কম্পিউটারের মস্তিষ্ক স্বরূপ। কম্পিউটারের
তথ্য প্রক্রিয়াকরণের যাবতীয় কাজ প্রসেসর
করে থাকে। যে
কম্পিউটারের প্রসেসর যত ভাল সেই
কম্পিউটার তত দ্রুত গতিতে
কাজ করে।
২৬। হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যারের মধ্যে
পার্থক্য লেখ।
উত্তর:
হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যারের মধ্যে
পার্থক্য হলো:
১. হার্ডওয়্যার হলো
কম্পিউটারের যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ
পক্ষান্তরে সফ্টওয়্যার হলো প্রোগ্রাম বা
নির্দেশনার সমষ্টি।
২. সফ্টওয়্যার ছাড়া
হার্ডওয়্যার কোন কাজ করতে
পারে না পক্ষান্তরে হার্ডওয়্যার
ছাড়া সফ্টওয়্যার ব্যবহার করা যায় না।
২৭। নেটওয়ার্ক কী?
উত্তর:
দুই
বা তার অধিক কম্পিউটারের
মধ্যে সংযোগ
স্থাপন করে একে অপরের
তথ্যাবলি আদান-প্রদান করার
ব্যবস্থাকে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বলে।
২৮। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার ও
কী কী?
উত্তর:
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন প্রকার।
যথা:
১। লোকাল
এরিয়া নেটওয়ার্ক
২। মেট্রোপলিটন
এরিয়া নেটওয়ার্ক
৩। ওয়াইড
এরিয়া নেটওয়ার্ক
২৯। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ৪টি সুবিধা কী?
উত্তর: অফিসে,
বাসাবাড়িতে অথবা যেকোন স্থানে
একাধিক কম্পিউটার থাকলে সেগুলোর মধ্যে
নেটওয়ার্ক তৈরি করে বিশেষ
কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। যেমন-
১. তথ্যের আদান
প্রদান। ২. হার্ডওয়্যার শেয়ার
করা।
৩. সফ্টওয়্যার শেয়ার
করা । ৪. ইন্টারনেট কানেকশন
শেয়ার করা।
৩০। ইন্টারনেট কী?
উত্তর:
ইন্টার
শব্দের অর্থ আন্ত:,আর
নেট শব্দের অর্থ জাল। ইন্টারনেট
হলো পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত
অসংখ্য নেটওয়ার্কের আন্তঃ সমন্বয়ে গঠিত
একটি বৃহৎ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। ইন্টারনেটকে
নেটওয়ার্কের নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেটওয়ার্কও বলা
হয়।
৩১। ইন্টারনেট ব্যবহারের ৪টি সুবিধা লেখ।
উত্তর: ইন্টারনেট
ব্যবহার করে আমরা বিভিন্ন
সুবিধা ভোগ করে থাকি। যথা:
১. তথ্য সংগ্রহ
২. ই-মেইল
৩. বিনোদন, মতবিনিময়
ও আড্ডা ৪. অনলাইন
বিজনেস ও শপিং
৩২। ওয়েব ব্রাউজার কী?
চারটি ওয়েব ব্রাউজের নাম
লেখ।
উত্তর:
যে
সকল এ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ব্যবহার করে ইন্টানেটের সাহায্যে
বিভিন্ন সাইটে প্রবেশ এবং
পরিদর্শন করতে পারা যায়
তাকে ওয়েব ব্রাউজার বলে।
চারটি ওয়েব ব্রাউজের
নাম হলো: ১. ইন্টারনেট
এক্সপ্লোরার ২. মজিলা ফায়ারফক্স
৩. গুগল ক্রোম ৪. অপেরা
মিনি।
৩৩। সার্চ ইঞ্জিন কী?
চারটি সার্চ ইঞ্জিনে র
নাম লেখ।
উত্তর:
ইন্টারনেট
ব্যবহারকারীরা বিভিন্নভাবে তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য
অনুসন্ধান করে থাকেন।
আর এই তথ্য অনুসন্ধানের
সাহায্যকারীই হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন। যা
কোনো এড্রেস না জানা
থাকলেও তা খুজে পেতে
সহায়তা করে।
চারটি সার্চ ইঞ্জিনের
নাম হলো: ১.
পিপীলিকা ২.
গুগল ৩.
ইয়াহু ৪.
ব্রিং।
৩৪। ই-মেইল বলতে
কী বুঝ?
উত্তর:
ইন্টারনেটের
মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোন স্থানে অবস্থিত
অপর এক বা একাধিক
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে ত্বরিত গতিতে সংবাদ
ও চিঠিপত্র আদান-প্রদান করার
মাধ্যমকে ই-মেইল বা
ইলেক্ট্রনিক মেইল বলে।
ই-মেইল করার জন্য
ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ ও একটি
ই-মেইল ঠিকানা থাকতে
হবে।
No comments:
Post a Comment